Skip to content

গুগোলে ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায়

গুগোলে ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায়  আমাদের অনেকেরই ওয়েবসাইট আছে। অনেকেই তাদের ওয়েবসাইটে মানসম্মত ও সুন্দর সুন্দর আর্টিকেল লিখেন। কিন্তু মানসম্মত আর্টিকেল লেখার পরেও অনেকের আর্টিকেলগুলো সার্চ ইঞ্জিনে বা গুগলে রাগ করেনা।

গুগোলে ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায়

গুগোল এর রেংক না করার অনেকগুলো কারণ রয়েছে, সেগুলো নিয়ে আমরা পড়ে আর একটি পোস্টে আলোচনা করব। আজকে আমরা জানবো, গুগোলে ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায় যায়|

গুগোলে ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায়

কিভাবে গুগোল এ ব্লক বা আর্টিকেল রেঙ্ক করতে হয় আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো| কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরন করে খুব সহজেই আর্টিকেল বা ব্লক  গুগোল এ রেঙ্ক করা যায়| আপনি যদি নতুন ব্লগার হন তবে অবশ্যই আপনাকে কিছুদিন কাজ করতে হবে| প্রতিটি বিষয়ের একটি নিয়ম আছে হুট করে আপনি আপনার ব্লগকে ব্যাংক করাতে পারবেন না|  আপনার আর্টিকেল বা ব্লক রেঙ্ক  করাতে চাইলে তাহলে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম ও চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে| ভালো ভালো টপিক নিয়ে আর্টিকেল লিখে খুব সহজেই গুগলে রেংক করা সম্ভব|গুগোল এ ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায় নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো|

কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণা  করা

আপনার আর্টিকেলটি যে কি-ওয়ার্ড এর উপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়েছে, সেই কী-ওয়ার্ডটি নিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস (যেমন: গুগল কিওয়ার্ড টুলস, keyword everywhere, keyword.io ইত্যাদি) এর মাধ্যমে সেটার সার্চ কম্পিটিশন সম্পর্কে জানুন।

লো কম্পিটিশনের কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করাই ভালো। সব সময় চেষ্টা করবেন সার্চ ভলিউম ভালো এমন কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে (যেমন: অনলাইনে ইনকাম, হেলথ এন্ড ফিটনেস ইত্যাদি)। কারণ হাই সার্চ ভলিয়ম কিওয়ার্ডের আর্টিকেল গুলোতে গুগল এডসেন্সের CPC ও বেশি থাকে।

(এটা শুধুমাত্র আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন লো কম্পিটিশন কিওয়ার্ড নিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ করলেই প্রথমে পাওয়া যাবে।)

আর্টিকেল এর মধ্যে কিওয়ার্ড এর ব্যবহার

আপনার আর্টিকেলটি যে বিষয় নিয়ে, ওই বিষয়ে প্রথমে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন। তারপরে যে কি-ওয়ার্ড এর রিসার্চ পরিমাণ বেশি, ওই কোডটি আপনার আর্টিকেল এর মধ্যে বারবার মেনশন করুন।

আর্টিকেল লেখার সাথে মিলিয়ে মেনশন করবেন, অযথা কোনো ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করবেন না।

 প্রিমিয়াম ডোমেইন এর ব্যবহার

ওয়েবসাইটের সবসময় প্রিমিয়াম ডোমেইন (যেমন: .com, .net, .edu, .org ইত্যাদি) এর ব্যবহার করবেন। ফ্রি ডোমেইন বা উল্টাপাল্টা কোন ডোমেইন নিয়ে কাজ করবেন না। এতে করে আপনার সাইটের রেংকিং কমে যেতে পারে।

ব্যাকলিংক তৈরি করা( Make a Backlinks)

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বা যে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বেশি, সেসব থেকে ব্যাকলিংক নেওয়ার চেষ্টা করবেন।

এছাড়া আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে এমন কোন পোস্ট আছে, যেটা আপনার বর্তমান আর্টিকেলের কোন একটি লেখার সাথে আছে। তাহলে আপনি এই লেখার সাথে আগের পোস্টের লিংক এম্বেড করে দেবেন। এতে করে আপনার পোস্টের ভিজিটরও বাড়বে।

ডুফলো ব্যাকলিংক নিয়ে কাজ করা সবচেয়ে উত্তম। এতে করে ওই ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে ডিজিটাল প্রবেশ করবে, এবং করে আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং বৃদ্ধি পাবে। গুগোলে ব্লগ বা আর্টিকেল রেঙ্ক করানোর উপায়

অনপেজ এসইও ( On page  SEO)

আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিটি আর্টিকেলকে অনপেজ এসইও করবেন। প্রতিটি আর্টিকেল কে এমন ভাবে লিখবেন যেন সেটা অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি হয়। পোস্টের মধ্যে অবশ্যই ট্যাগ ব্যবহার করবেন।

আপনার পোষ্টটি যে বিষয় নিয়ে তৈরি, ঐ বিষয়টি পোষ্টের মধ্যে বারবার অনুসরণ করার চেষ্টা করবেন।

মূল্যবান কনটেন্ট তৈরি করা

যেই কনটেন্টগুলোর সার্চগুলি ভলিয়ম গুগোল বা সার্চ ইঞ্জিনে বেশি, সেগুলো নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করবেন।

অযথা লো সার্চ ভলিয়ম কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করাই উত্তম।

ট্যাগ এর ব্যবহার করা

আপনার আর্টিকেলটি যে বিষয়ের উপর তৈরি সেই বিষয়ের ট্যাগ আপনার আর্টিকেল এর টাইটেল, পোস্ট এবং ডিসক্রিপশন এ ব্যবহার করবেন।

কনটেন্টের ভাষা নির্ধারণ

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে বাংলা ভাষা থেকে ইংরেজি ভাষার কনটেন্ট গুলো অনেক তাড়াতাড়ি রেংক করে। ধরুন কোনো বাংলা ভাষার পোস্ট যদি ১০ দিনে রেংক করে, তাহলে ইংরেজি ভাষার পোস্টটি মাত্র তিনদিনে করবে। (উদাহরণস্বরূপ)

তাই আপনার যদি ইংরেজি বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকে, সেক্ষেত্রে আমি বলবো আপনি ইংরেজি কনটেন্ট নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন। তাহলে ইনশাল্লাহ কম সময়ে সফলতা পাবেন।

আর্টিকেল নিয়ে শেষ কথা

পরিশেষে, অবশ্যই আপনি যে পোস্ট থেকে ইন্সপায়ার হয়ে আর্টিকেলটি তৈরি করেছেন, ওই পোস্ট থেকে সামান্য হলেও কিছু বেশি দেখার চেষ্টা করবেন। এতে করেও আপনার পোস্টটি গুগলের রেংকিং করার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে।

ধন্যবাদ সবাইকে ।

 

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *