Skip to content

সৌদি আরব ভিসা ২০২৩

সৌদি আরব ভিসা২০২৩ তারাই চায় যারা খুব কম খরচে মোটামুটি জীবন চলার মতো সম্মানজনক অবস্থানে নিজেকে দেখতে চাই| সুতরাং আজকের লেখাটি তাদের এই কাজে আসবে যারা কম খরচে নিরাপদ উপায় সৌদি আরবে কাজের ভিসা করতে চাই |সেই সাথে সৌদি আরব ভিসা২০২৩ ভিসা আবেদনের পর কিভাবে তা চেক করবে তাই বলা হবে |

আরো দেখে আসতে পারেন:

জাপান ভিসা ২০২৩

সৌদি আরবের বর্তমান অবস্থা ২০২৩

বর্তমানে সৌদি আরবের অবস্থা খুবই ন্যাক্কারজনক। বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশ থেকে যে সমস্ত লোক বর্তমানে সৌদি আরবে বিভিন্ন ভিসা নিয়ে যাচ্ছে তারা খুবই অসুবিধার মধ্যে জীবন যাপন করতেছে।

দেশের কিছু অসাধু দালাল চক্র অধিক টাকা নিয়ে ভালো ভিসা দেয়ার কথা বলে ভিসা তো দেয়া দূরের কথা তাদের খোঁজ খবরই নিচ্ছে না। সৌদি আরব অনেক  বাংলাদেশ প্রবাসী অনেক কষ্টে আছে। তাই বর্তমানে যারা সৌদি আরবে যেতে ইচ্ছা পোষণ করতেছেন তাদের প্রসঙ্গে একটা কথাই বলব আপনি যার মাধ্যমে যাবেন তাকে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে |

এবং আপনার যদি সৌদি আরবে কোন আত্মীয় থাকে থেকে থাকে তাহলে তার মাধ্যমে ভিসা নিয়ে গেলে সবচাইতে ভালো হবে। কারণ সৌদি আরবের বর্তমানে কাজের অবস্থা খুবই খারাপ।

আরো দেখে আসতে পারেন:

রোমানিয়া ভিসা ২০২৩

সৌদি আরব কোন ভিসা ভালো |আমেল আইডি ভিসা|

অনেকেই জানতে চেয়েছেন  সৌদি কন ভিসায় গেলে ভাল হবে|মুলত এভাবে বলা জায় না|আপনি কন ভিসায় জেতে চান সেটার উপর ভাল ভিসা নির্ভর করে|তবে সৌদি আরব বর্তমানে সব চাইতে ভাল ভিসা হল আমেল আইডি ভিসা|

আমেল আইডি ভিসার সব চাইতে ভাল দিক হোল  আপনার কফিলের কাজ না থাকলে বা কাজ শেষ হয়ে গেলে সহজে অন্য কোন কাজে বা কোম্পানি তে কাফেলা হয়ে জেতে পারেন|এসারা    House Driver visa অ্যান্ড আমেল মঞ্জিল ভিসা   নীয়ে  অনেকে সৌদি আসে|

সৌদি আরবের নতুন ভিসা ২০২৩

সৌদি আরবে নতুন ভিসার খবর জানার জন্য সবাই আগ্রহী |তাই আজকে আমি আপনাদেরকে সৌদি আরবের নতুন বিষয় সম্পর্কে জানব |  দীর্ঘদিন পর সৌদি আরব প্রবেশের অনুমতি প্রদান করেছেন |তাই বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে লোকজন সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে|

আরো দেখে আসতে পারেন:

অনলাইনে বিভিন্ন দেশের ভিসা চেক করার নিয়ম

 সৌদি আরবের ভিসা কত প্রকার

সাধারণত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তাদের মধ্যে অন্যতম হলো.

  1. হজযাত্রীদের জন্য ভিসা
  2. ওমরা হজের ভিসা
  3. ফ্যামিলি ভিসা
  4. স্টুডেন্ট ভিসা
  5. টুরিস্ট ভিসা

আরো দেখে আসতে পারেন:

ইতালির ভিসা আবেদন পদ্ধতি ও যোগ্যতা 2022

সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা

সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা সম্পর্কে অনেকেই জানা আছে আবার অনেকেই জানেন না। যারা সৌদি আরব ভিসা সম্পর্কে জানেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর যারা না জানেন তারা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন সৌদির আরব ভিসা সম্পর্কে। সৌদি আরব কোম্পানির বিষয়গুলো যেমন

  • আরামকো কোম্পানি
  • আলমারাই কোম্পানি
  • আল যদি হোল্ডিং কোম্পানি
  • আল ইয়ামামা কোম্পানি
  • আল মির সার্ভিসেস কোম্পানি
  • আল আরাবিয়া কোম্পানি
  • আসাসদার কোম্পানি

সৌদি আরবের উল্লেখযোগ্য কোম্পানির মধ্যে কিছু কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হলো|

আরো দেখে আসতে পারেন:

ইউরোপের  যে দেশগুলোর ভিসা সহজে পাওয়া যায়

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা খরচ

সৌদি কোম্পানির ভিসা নিয়ে আসার আগে সৌদি আরব কোম্পানির ভিসা পেতে কত টাকা খরচ হতে পারে অবশ্যই আপনার জানা উচিত। বাংলাদেশ থেকে বেশকিছু ক্যাটাগরিতে সৌদি আরবে মানুষ আসছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো

আমেল মঞ্জিল ভিসা ,ও আমেল আইডি ভিসা এবং খাদ্দামা ভিসা ও ফ্যামিলি ভিসা।

আমেল আইডি ভিসা

আমেল আইডি ভিসা প্রসেসিং এর জন্য খরচ হতে পারে ৭০০০০-৭৫০০০ টাকা

আমেল মঞ্জিল ভিসা

আমেল মঞ্জিল ভিসা প্রসেসিং এর জন্য খরচ হবে মোট ১২৫০০০-১৩০০০০ টাকার মত। আরো আনুষঙ্গিক কিছু খরচও হতে পারে।

খাদ্দামা ভিসা

খাদ্দামা ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য খরচ হবে ১০০০০০-১১০০০০ টাকা। আনুষঙ্গিক কিছু খরচ হতে পারে।

ফ্যামিলি ভিসা

সৌদি আরব ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং এর জন্য আপনার খরচ হতে পারে ৫০০০০ থেকে ৬০০০০ হাজার টাকার মত| তবে এর সাথে আরও কিছু আনুষঙ্গিক খরচ হতে পারে।

সৌদি ভিসার বর্তমান দাম কত

সৌদি আরব যেতে চান তারা খুব সহজেই জানতে পারেন সহজে আরব যেতে কত টাকা খরচ হবে| সৌদি আরব যেতে প্রতিজনঃ 1 লক্ষ 60 হাজার টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার| তবে আপনার আরো বেশি লাগতে পারে | কারণ বর্তমানে আমাদের দেশে দাঁড়াও চক্রের অভাব নেই| দালালের হাতে হাত থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে সরাসরি সৌদি আরব এম্বাসিতে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে |তাহলেই আপনি খুব কম খরচে সৌদি আরব যেতে পারবেন|

সৌদি আরবে কোন কাজে কত টাকা বেতন

কোন কাজে কত টাকা বেতন নির্ধারণ করা হয়  কাজের উপর | আপনি কোন কাজের জন্য সৌদি আরব যাচ্ছেন | তারপর নির্ধারণ করে বেতন দেয়া হয় | যেমন সাপ্লাইয়ের কোম্পানিগুলোতে সাধারণত 22 হাজার টাকা বেতন  পায় থাকে |এক্ষেত্রে আপনার যাবতীয় খরচ কম্পানি বহন করবে |অন্যান্য কোম্পানিগুলোকে গুলোতে আপনার কত টাকা বেতন হবে তা সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না কোন কাজে কত টাকা বেতন |

আরো দেখে আসতে পারেন:

নিজে নিজে ভোটার হন অনলাইনে

সৌদি আরব ভিসা চেক

সৌদি আরব ভিসা চেক নিয়ে আমাদের একটা পোস্ট আসে দয়া করে সেটি পরে আসেন তাহলে কি ভাবে ভিসা চেক করবেন জানতে পারবেন|পরুন সৌদি আরব ভিসা চেক কিভাবে করবেন

সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি |সৌদি লেবার ভিসা

বাংলাদেশ থেকে প্রায় প্রতিবছরই সহ অন্যান্য দেশের মানুষ সৌদিআরব যায় |এর মধ্যে ইলেকট্রনিক, পাইপ ফিটার ,নির্মাণকাজ, অটোমোবাইল ,ইত্যাদি কাজের সৌদি আরব চাহিদা বেশী \যাতে আপনি যে দেশে যান না কেন কোন কাজ করে আয় করতে পারেন|

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা

সৌদি আরব ক্লিনার কাজের ভিসা যেমন হাউস ক্লিনার, সিটি কর্পোরেশন ক্লিনা্‌ মার্কেট ক্লিনার ইত্যাদি।

তবে আপনাকে অবশ্যই একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে কেউ যদি আপনাকে বলে নির্দিষ্ট কোন ক্লিনারের বিষয় দেবে তাহলে বুঝতে হবে সে আপনার সাথে মিথ্যা কথা বলছে| কারণ সৌদি আরব মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো আউটসোর্সিং ওয়ার্কার ব্যবহার করে|

  • ডিউটি-৮ ঘন্টা তবে এর বেশিও কাজ হতে পারে তবে সেটি ওভারটাইম হিসেবে গণ্য হবে।
  • আকামা চিকিৎসা এবং থাকা সম্পূর্ণ মালিক বহন করবে।
  • খাবারের টাকা নিজের বহন করতে হবে।
  • কন্ট্রোল দুই বছর যাবত মালিকের আওতায় থাকবেন এবং পরবর্তীতে ভিসা নবায়নের জন্য যে খরচ হবে সেটির মালিক বহন করবে।
  • বেতন-সৌদি আরব কোম্পানির ভিসা গুলোতে মূলত ১২০০ রিয়েলের বেশি বেতন হয় না |তবে যদি বেশি হয় সেটা হবে আপনার ওভারটাইম হিসেবে গণ্য হবে
  • এবং ক্লিনার ভিসায় বেতন ১০০০ রিয়ালের বেশি আপনি পাবেন না

সৌদি আরব টুরিস্ট ভিসা

বর্তমানে সৌদি আরব টুরিস্ট ভিসা খোলা রয়েছে। বর্তমানে খুব সহজেই টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সৌদি আরব যাওয়া সম্ভব। সৌদি আরব টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করতে কিছু ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে।

যেমন

১. সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদি একটা পাসপোর্ট লাগবে

২. যিনি ভিসার জন্যে আবেদন করবেন তার বয়স ২১ হতে হবে নিচে হলে হবে না সাথে একজন অভিবাবক থাকতে হবে।

৩. হোটেল বুকিং করতে হবে

৪. আপনাকে সম্পূর্ণ ভাবে ভ্যাকসিনেটেড হতে হবে

৫. মুকিম ভ্যাকসিন রেজিস্ট্রেশন করতে হবে

৬. ফ্লাইট হওয়ার ৭২ ঘণ্টার আগে পিসিআর টেস্ট করতে হবে নেগেটিভ থাকতে হবে রিপোর্ট।

সৌদি আরব ড্রাইভিং ভিসা

সৌদি আরবে অন্য যেসব ভিসা রয়েছে তার মধ্যে ড্রাইভিং ভিসা অন্যতম একটি ভিসা। এবং ড্রাইভিং ভিসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে সৌদি আরবের। আপনি যদি সৌদি আরব ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে প্রায় এক লক্ষ 65 হাজার টাকা থেকে এক লক্ষ ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত

ভিসা রিলেটেড পোস্ট

আশা করি আপনাদের আর্টিকেল গুলো খুব ভালো লেগেছে ,আজ আর নয় সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ  |

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *