Skip to content

জাপান ভিসা ২০২৩ | Japan visa

আজকের মূল আলোচনা হলো জাপান ভিসা ২০২৩। করোনা মহামারীর কারণে প্রায় প্রতিটি দেশের ভিসা প্রক্রিয়া বন্ধ ছিল। মহামারীর শেষে আবার প্রতিটি দেশেই  ভিসা প্রক্রিয়া চালু করেছে। সেই ক্ষেত্রে জাপান দেশটি জাপান ভিসা  চালু করেছে। জাপানি ভাসা শিখে এখন অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন জাপান ভিসার জন্য।

বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিয়তই জাপানি ভাষা শিখে জাপানে দেশে পাড়ি জমাচ্ছে হাজার হাজার স্টুডেন্ট।

Table Of Content

জাপান ভিসা ২০২৩

বর্তমানে জাপানে সব ধরনের ভিসা খোলা রয়েছে। আপনি যদি জাপানে কাজের উদ্দেশ্যে অথবা পড়াশোনা করার উদ্দেশ্যে যেতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে জাপানিস ভাষা শিখে যেতে হবে। জাপান স্টুডেন্ট ভিসা যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে।

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা

যারা জাপান স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে জাপানে যেতে চান তাদের জন্য সুখবর কারণ জাপান স্টুডেন্টদের জন্য ভিসা চালু করে দিয়েছে। জাপানে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে আপনাকে জাপানি ভাষা শিখে ভিসার জন্য  আবেদন করতে হবে । অন্য দেশগুলোর তুলনায় জাপান স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া খুবই সহজ। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে।

আরো দেখে আসতে পারেন:ইউরোপের  যে দেশগুলোর ভিসা সহজে পাওয়া যায়

জাপান স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কি কি লাগবে

(A)পাসপোর্ট: জাপান স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনার একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট থাকতে হবে। এবং এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকতে হবে তবে পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাসের বেশি থাকতে ভালো হয়|

  • পূর্বে কোন পাসপোর্ট থাকলে ভিসা আবেদনপত্রের সাথে ওই পাসপোর্ট এর কপি জমা দিতে হবে
  • পূর্বে কোন দেশ ভ্রমণ করলে তার তাঁর কপি ভিসা আবেদন পত্রের সাথে জমা দিতে হবে।

(B) Application form(আবেদন ফরম):ভিসার জন্য অবশ্যই Application form(আবেদন ফরম) সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে । পাসপোর্ট দেখে এটি পূরণ করলে ভালো হবে।চাইলে হাতে লিখে অথবা কম্পিউটারের মাধ্যমে পূরণ করে জমা দিতে পারেন।

(C)ছবি :সদ্ধ  তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি । তবে খেয়াল রাখতে হবে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কালার সাদা হতে হবে।

(D)ব্যাংক স্টেটমেন্ট: জাপানে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অবশ্যই আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট শো করাতে হবে। জাপানে গিয়ে আপনাদের লেখাপড়া করবেন তার সম্পূর্ণ খরচ বহন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ভিসা আবেদন পত্রের সাথে ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।

(E) NID Card: ভিসা আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র জমা দিতে হবে যদি থাকে অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে।

জাপান টুরিস্ট ভিসা

জাপান টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। প্রতিবছর অনেক মানুষ টুরিস্ট ভিসা নিয়ে অথবা ভ্রমণ ভিসা নিয়ে জাপানে যাচ্ছেন।অন্য দেশগুলোর তুলুনায় জাপানে টুরিস্ট ভিসা পাওয়া একটু জটিল ।কারন জাপান টুরিস্ট ভিসা নিয়ে জেতে জাপানিস ভাসা সিখে আবেদন করতে হবে।

আরো দেখে আসতে পারেন:মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে

জাপান টুরিস্ট ভিসার জন্য কি কি লাগবে

যেকোনো দেশেই টুরিস্ট ভিসা নিয়ে জেতে হলে কিছু সর্ত থাকে সব গুলো ঠিক থাকলে কেবল ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। ভিসার জন্য জেসব ডকুমেন্ট লাগবে তা বিস্তারিত আলছনা করা হল।

পাসপোর্ট

  • জাপান টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনার একটি ভ্যালুট পাসপোর্ট থাকতে হবে। এবং মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকতে হবে।তবে পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাসের বেশি হলে ভালো হয়
  • পূর্বে কোন পাসপোর্ট থাকলে ভিসা আবেদনপত্রের সাথে ওই পাসপোর্ট এর কপি জমা দিতে হবে।
  • পড়বে কোন দেশ ভ্রমণ করলে তার কপি ভিসা আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে। 

Application form

আবেদন পত্রটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে| পাসপোর্ট দেখে এটি পূরণ করলে ভালো হবে |কারণ ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না চাইলে হাতে লিখে অথবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ফরমটি পূরণ করে আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে

প্রয়োজনীয় ছবি

সদ্ধ তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি । তবে ল্যাপ প্রিন্ট হলে ভালো হয় । এবং খেয়াল রাখতে হবে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কালার সাদা হতে হবে।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট

চাকরিজীবীর ক্ষেত্রে লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে । এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অথবা ব্যবসায়ী লাস্ট ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভিসা আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।

ব্যাংক সলভেন্সি

ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর সাথে অবশ্যই ব্যাংক সলভেন্সি জমা দিতে হবে। যখন ব্যাংক স্টেটমেন্টের ফরম নিবেন তখন ব্যাংক কর্মকর্তার কাছে বললেই আপনাকে একটি ব্যাংক সার্ভিস দিবে এটি আপনি ভিসা আবেদন পত্রের সাথে জমা দিয়ে দেবেন।

ট্যাক্স সার্টিফিকেট

জাপান টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে ট্যাক্স সার্টিফিকেট খুবই জরুরী। টুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য তিন বছরের ইনকাম ট্যাক্সের কপি ভিসা আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে। 

NID Card

ভিসা আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র জমা দিতে হবে যদি থাকে আর তা না হলে জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দিতে হবে।

এয়ার টিকেট( Air ticket)

জাপান টুরিস্ট ভিসার আবেদন করতে রিটার্ন এয়ার টিকেট জমা দিতে হবে ।

হোটেল বুকিং

জাপানে আপনি কতদিন থাকবেন তার জন্য একটি হোটেল বুকিং কপি ভিসা আবেদন পত্রের সাথে জমা দিতে হবে ।

(Invitation letter)ইনভাইটেশন লেটার

জাপান থেকে যদি আপনি ইনভাইটেশন লেটার পেয়ে থাকেন তাহলে আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।

জাপান কাজের ভিসা

করোনা মহামারীর কারণে প্রায় প্রতিটি দেশের ভিসা বন্ধ ছিল । এবং প্রতিটি দেশ থেকে বহিরাগত শ্রমিকদের বের করে দিয়েছিল| তাই নতুন করে আবার জাপানে কাজের ভিসা চালু করেছে ।

কাজের ভিসা পেতে অবশ্যই আপনাকে জাপানি ভাষা শিখে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এবং আপনি যে কাজের জন্য আবেদন করবেন সেটির জন্য অবশ্যই আপনাকে পারদর্শী হতে হবে।

আরো দেখে আসতে পারেন:ইতালি ভিসা ২০২২ | ইতালি ভিসা আবেদন পদ্ধতি।

জাপান কাজের ভিসার জন্য কি কি লাগবে

জাপান কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে জাপান ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

  • ন্যূনতম এসএসসি সমমান সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
  • জাপানের ভাষা শিখে আবেদন করতে হবে।
  • যে কাজের জন্য আবেদন করবেন সেই কাজের প্রতি দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
  • এবং যে কাজের জন্য আপনি জাপান যেতে চান সেই কাজের প্রতি ট্রেনিং নিয়েই জাপানে।

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

বর্তমানে জাপানের প্রায় প্রতিটি কাজের চাহিদা রয়েছে। তবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো হোটেল রেস্টুরেন্ট মালি এবং কেয়ারিং এর কাজগুলো এর ক্ষেত্রে বিশেষ চাহিদা রয়েছে। এছাড়া আপনি যদি ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা টেকনিশিয়ান বা  ইলেকট্রিশিয়ান হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার জাপানে কাজের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে আছে।কারণ প্রত্যেকটি দেশেই ইলেকট্রিশিয়ান ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজের চাহিদা বেশি থাকে।

জাপানে কোন কাজের কত বেতন

কোন কাজের কত টাকা বেতন এটি সঠিকভাবে কেউ বলতে পারবেনা। কারণ আপনি কোন ধরনের ভিসা নিয়ে জাপান যেতে চান সেটি নির্ভর করে শুধু আপনারই উপর। তাই সঠিকভাবে বলা যাবে না জাপানে কোন কাজের কত টাকা বেতন। সাধারণ একটি ধারণা দেয়া যায় জাপানে যেকোনো ধরনের কাজই হোক না কেন ন্যূনতম আপনি ১ লাখ টাকার উপরে বেতন পেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে কাজের প্রতি দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা

অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপানের যাওয়ার প্রক্রিয়াটা একটু কঠিন। কারণ অন্যান্য দেশ যেমন মালয়েশিয়া, সৌদি আরব,দুবাই,ইতালি এসব দেশে কোন প্রকার লেখাপড়া ছাড়াই আপনি সেখানে যেতে পারবেন| কিন্তু জাপানের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ আলাদা । জাপান যেতে অবশ্যই আপনাকে কিছু বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এবং অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে জাপান ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। জাপান যেতে যেসব শিক্ষকতা যোগ্যতা লাগবে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

  • আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নতম এসএসসি পাস হতে হবে।
  • মাস্টার্স পাস বা অধ্যয়নগত স্টুডেন্ট  জাপান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন|
  • এবং প্রার্থীকে অবশ্যই চার মাস ব্যাপী জাপানের ভাষা কোর্স করতে হবে|
  • এবং আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছর হতে হবে।

জাপান যাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া

জাপান যাওয়ার জন্য জাপানিজ ইউনিভার্সিটি বা কলেজ বা ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউট গুলোতে ইন্টারভিউ অনলাইনে স্পট ইন্টারভিউ হবে।এখানে আপনি ইন্টারভিউতে পাশ করলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জাপানের ইমিগ্রেশনে জমা দিতে হবে। এবং Ministry of Justice in Japanইমেগ্রেশন মিনিস্ট্রি অফ জাস্টিস ইন জাপান থেকে আপনাকে ৯০ দিনের মধ্যে Pre-vis (COE) বা রেসিডেন্ট পারমিট ইস্যু করতে হবে।

এবং সবশেষে বাংলাদেশের অবস্থান রত জাপান এম্বাসিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসা গ্রহণ করতে হবে ।

সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায়

আন্তর্জাতিক মানসম্পদ উন্নয়ন সংস্থা এমআই জাপান টেকনিক্যাল ইন্টার্ন নিয়োগের চাহিদা পত্র পাঠানোর পর তা বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করা হয়।

আবেদনের যোগ্যতা

সরকারিভাবে জাপান যেতে আবেদনের যেসব যোগ্যতা লাগবে তা আলোচনা করা হলো। আবেদনকারীকে ন্যূনতম এসএসসি পাস হতে হবে। এবং জাপানি ভাষায় Level N 5 বা পর্যাপ্ত দক্ষতা থাকতে হবে। এবং বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। উচ্চতা পুরুষের ক্ষেত্রে অন্তত ১৬০ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ১৫০ সেন্টিমিটার হতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আবেদনকারী এসএমএস পাওয়া প্রার্থী নির্ধারিত সময়ে ও তারিখে bmt কর্তৃক মনোনীত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে জাপানি ভাষার পর্যাপ্ত দক্ষতা অর্জনকারী সনদ শিক্ষাগত যোগ্যতার পাসপোর্ট সাইজের ছবি মূল জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম সনদ পত্র নিয়ে নির্ধারিত সময়ে অফিসে হাজির থাকতে হবে।

সরকারিভাবে যেতে কত টাকা লাগবে

সরকারিভাবে জাপানে যেতে কোন টাকা লাগবে না। টেকনিক্যাল ইনট্রন হিসেবে নিয়োগ করা ব্যক্তিকে কোন প্রকার টাকা দিতে হবে না। তবে পাসপোর্ট মেডিকেল পরীক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে যে সব খরচ হবে তা অবশ্যই কর্মীকে বহন করতে হবে।

জাপান ভিসা নিয়ে সাধারণ প্রশ্ন

জাপানের সর্বনিম্ন বেতন কত?

জাপানের স্লোগান অনুযায়ী একজন কর্মীর ন্যূনতম বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রতি ঘন্টায় ৭০০ টাকা। এবং একজন ব্যক্তি প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন। এবং মাসে সে দেখা যায় একজন ব্যক্তি প্রায় দেড় লাখ থেকে দু লাখ টাকা ইনকাম করে।

সরকারিভাবে জাপান ভিসা পেতে কত টাকা লাগে?

সরকারিভাবে জাপান ভিসা ২০২৩ যেতে কোন টাকাই লাগে না তবে ভিসা প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে যত প্রকার টাকা লাগবে সবকিছু আপনাকে বহন করতে হবে যেমন মেডিকেল কোর্স ফি যাতায়াত ইত্যাদি খরচ আপনাকে ব্যবহার করতে হবে না

জাপানে বর্তমানে কোন কোন ধরনের ভিসা চালু রয়েছে?

বর্তমানে জাপানে প্রায় সব ধরনের ভিসা চালু রয়েছে। মিডিয়ার খবর অনুযায়ী জানা যায় বর্তমানে প্রায় 14 ক্যাটাগরিতে জাপানে ভিসা চালু রয়েছে।

জাপান যেতে কি জাপানের ভাষা শিখতে হবে?

হ্যাঁ অবশ্যই আপনাকে জাপান যেতে হলে অবশ্যই ভাষা শিখে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

জাপান যেতে আবেদনকারীর বয়স কত হতে হবে?

বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।

জাপান ভিসা ২০২৩ কি চালু আছে?

হ্যাঁ বর্তমানে জাপান ভিসা চালু আছে|

ভিসা রিলেটেড পোস্ট

জাপান ভিসা ২০২৩ কি চালু আছে?

হ্যাঁ বর্তমানে জাপান ভিসা চালু আছে|

জাপানের সর্বনিম্ন বেতন কত?

জাপানের স্লোগান অনুযায়ী একজন কর্মীর ন্যূনতম বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রতি ঘন্টায় ৭০০ টাকা।

জাপান যেতে কি জাপানের ভাষা শিখতে হবে?

হ্যাঁ অবশ্যই আপনাকে জাপান যেতে হলে অবশ্যই ভাষা শিখে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা

অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপানের যাওয়ার প্রক্রিয়াটা একটু কঠিন। কারণ অন্যান্য দেশ যেমন মালয়েশিয়া, সৌদি আরব,দুবাই,ইতালি এসব দেশে কোন প্রকার লেখাপড়া ছাড়াই আপনি সেখানে যেতে পারবেন| কিন্তু জাপানের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ আলাদা |

জাপান স্টুডেন্ট ভিসা

যারা জাপান স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে জাপানে যেতে চান তাদের জন্য সুখবর কারণ জাপান স্টুডেন্টদের জন্য ভিসা চালু করে দিয়েছে।

1 thought on “জাপান ভিসা ২০২৩ | Japan visa”

  1. Pingback: সৌদি আরব ভিসা 2022 -

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *